সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান
  "ধৈর্য্যই ভগবান: শ্রীশ্রী রামঠাকুরের বেদবাণী ১০৭ | শান্তির একমাত্র পথ" 🎬 ভিডিও ইন্ট্রো (Intro): 🎵 [শান্ত ধ্বনি ও সঙ্গীত বাজে, পর্দায় ঠাকুরের চিত্র ফুটে ওঠে] 🎙️ Narration: “সংসারে চিন্তা, দ্বন্দ্ব, উদ্বেগ, এবং অধৈর্য্যের মাঝে কীভাবে স্থিরতা আনা যায়? কীভাবে ধৈর্য্যকে জীবনের সত্য পথে পরিণত করা যায়? চলুন শুনি শ্রীশ্রী রামঠাকুরের পবিত্র বাণী — বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড, অনুচ্ছেদ ১০৭ — যেখানে ঠাকুর স্পষ্টভাবে বলেন: ‘ধৈর্য্যই ধর্ম্ম, ধৈর্য্যই ভগবান!’” 🧘‍♂️ মূল বিষয় ও স্ক্রিপ্ট (Main Script): (১০৭) আপনি বাজে চিন্তার আবর্ত্তন হইতে ধৈর্য্য ধরিয়া সত্যনারায়ণের নাম সর্ব্বদা করিবেন। এইরুপ অভ্যাস করিতে করিতে স্থির চিন্তা আসিয়া আপনাকে পরম শান্তি দিবেন। ভগবান একমাত্র ধৈর্য্য হইতেই প্রকাশ হন। ধৈর্য্যই ধর্ম্ম, ধৈর্য্যই ভগবান, দ্বন্দ্বে স্থির থাকাই আনন্দ। অধৈর্য্য হইলে লাভ দ্বারা যে সকল সুখ পাওয়া যায় তাহা ক্ষণস্থায়ী মাত্র, উদয় এবং অস্তশীল বলিয়া জানিবেন। প্রারব্ধ (ভাগ্যই) সেই সমস্ত বিষয় ভেদজ্ঞানের আবরণে টানিয়া নিয়া যায়, অতএব সর্ব্বদা প্রারব্ধ বেগ সহিষ্ণুতার দ্বারা পবিত্র করিয়া পবিত্র হইতে...

"সর্ব্বতোভাবে সকল অবস্থায়ই সহিষ্ণুতার সঙ্গ করিতে চেষ্টা করিবেন।"

 

📿 🌼 বেদবাণী (৯৭) | শ্রীশ্রী রামঠাকুর 🌼

"সর্ব্বতোভাবে সকল অবস্থায়ই সহিষ্ণুতার সঙ্গ করিতে চেষ্টা করিবেন।"

সংসারের আবর্ত্তন নৃত্য সচরাচরে ভ্রমণ করিয়া থাকে।
ইহাদের তরঙ্গ উল্লাসের বেগ যত সহ্য করিতে পারে,
ততই ভগবৎ-শক্তিতে শান্তির শান্তিরথ খুলিয়া পড়ে।

🌊 সহিষ্ণুতা - এই একটি গুণই জীবনের সমস্ত ঝড় সামাল দিতে শেখায়।
🕊️ শান্তির পথ শুরু হয় সহ্য ও সংযম থেকে।
🙏 জয়গুরু | জয় ঠাকুর | জয় ভগবতী শক্তি


📌 Description (পোস্টের নিচে ব্যবহারযোগ্য)

যে হৃদয়ে সহিষ্ণুতা, সেখানে ভগবানের শান্তি স্বয়ং এসে প্রবেশ করেন।
ঠাকুর বলেছিলেন – সংসারের ঝড়, আনন্দ-বেদনার ঢেউ, সবকিছুই সহ্য করাই ঈশ্বর-প্রাপ্তির প্রথম ধাপ।
আজকের দিনটিকে করুন ঠাকুরের ভাবনায় শুরু…


🔖 Hashtags


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড

  বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড, (১)নং পত্রাংশ। শ্রীশ্রী রামঠাকুর।  (১) স্বত:সিদ্ধ কাম পূর্ণ করিয়া সত্যনাথের অধীন হইয়া থাকিতে অভ্যাস করুন।  ন কর্ত্তৃত্বং ন কর্ম্মাণি লোকস্য সৃজতি প্রভু:।  ন কর্ম্ম ফলসংযোগ স্বভাবস্তু প্রবর্ত্ততে। ।  শ্রুতি বাক্য। স্ব স্ব ভাগ্যই ফল জন্মাইয়া থাকেন তাহা ছাড়া অন্য কাহারো ভাগ্য ফল দেবার ক্ষমতা নাই। যাহা হউক, আপনি সত্যের অংশে সকল ভার রাখি[য়া] সঙ্করের ঋণ সকল পরিশোধ করিতে যত্নবানের অভ্যাস করিতে থাকুন, সত্যই সকল ব্যবস্থা করিবেন।  ভাগ্যগতিকেই লোকে দেহ সমাজ স্বজন বন্ধুবান্ধব স্ত্রী পুত্রাদি এবং স্থানাদি লাভ করিয়া থাকে। যখন যাহা লোকের সংঘটন ঘটিয়া থাকে তাহার কর্ত্তা ভাগ্যই জানিবেন। স ভাগ্য ছাড়িয়া পরের ভাগ্যের অধীনে গেলে কালচক্রের অন্তের [?] অধীন হইয়া পড়িতে হয় জানিবেন।  বাড়ীঘর যেখানে হইবার হইবে-তাহা ভাগ্য অর্থাৎ ভগবানই বিধান করেন তাহার চিন্তা বৃথা। (ভাগ্যং ফলতি সর্ব্বত্র)সত্যনারায়ণকে ভুলিবেন না। watch Now বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড, (২) নং পত্রাংশ। শ্রীশ্রী রামঠাকুর।   উৎ (আলোকে) সব (থাকা) দুই সখীগণে উৎসব...
  "ধৈর্য্যই ভগবান: শ্রীশ্রী রামঠাকুরের বেদবাণী ১০৭ | শান্তির একমাত্র পথ" 🎬 ভিডিও ইন্ট্রো (Intro): 🎵 [শান্ত ধ্বনি ও সঙ্গীত বাজে, পর্দায় ঠাকুরের চিত্র ফুটে ওঠে] 🎙️ Narration: “সংসারে চিন্তা, দ্বন্দ্ব, উদ্বেগ, এবং অধৈর্য্যের মাঝে কীভাবে স্থিরতা আনা যায়? কীভাবে ধৈর্য্যকে জীবনের সত্য পথে পরিণত করা যায়? চলুন শুনি শ্রীশ্রী রামঠাকুরের পবিত্র বাণী — বেদবাণী তৃতীয় খণ্ড, অনুচ্ছেদ ১০৭ — যেখানে ঠাকুর স্পষ্টভাবে বলেন: ‘ধৈর্য্যই ধর্ম্ম, ধৈর্য্যই ভগবান!’” 🧘‍♂️ মূল বিষয় ও স্ক্রিপ্ট (Main Script): (১০৭) আপনি বাজে চিন্তার আবর্ত্তন হইতে ধৈর্য্য ধরিয়া সত্যনারায়ণের নাম সর্ব্বদা করিবেন। এইরুপ অভ্যাস করিতে করিতে স্থির চিন্তা আসিয়া আপনাকে পরম শান্তি দিবেন। ভগবান একমাত্র ধৈর্য্য হইতেই প্রকাশ হন। ধৈর্য্যই ধর্ম্ম, ধৈর্য্যই ভগবান, দ্বন্দ্বে স্থির থাকাই আনন্দ। অধৈর্য্য হইলে লাভ দ্বারা যে সকল সুখ পাওয়া যায় তাহা ক্ষণস্থায়ী মাত্র, উদয় এবং অস্তশীল বলিয়া জানিবেন। প্রারব্ধ (ভাগ্যই) সেই সমস্ত বিষয় ভেদজ্ঞানের আবরণে টানিয়া নিয়া যায়, অতএব সর্ব্বদা প্রারব্ধ বেগ সহিষ্ণুতার দ্বারা পবিত্র করিয়া পবিত্র হইতে...